Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

Family planning

মিকাংশ (ভূমিকা বা পরিচিতিও বলা হয়; lead section) হলো কোনো উইকিপিডীয় নিবন্ধের সূচীপত্র ও প্রথম শিরোনামের পূর্ববর্তী পরিচিতিমূলক অনুচ্ছেদ। এই অনুচ্ছেদে নিবন্ধটির পরিচয় দেয়া হয় এবং সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়বস্তুর সারসংক্ষেপ বলা হয়। তবে এটা সংবাদপত্রের "লিড সেকশন" জাতীয় কিছু নয়।

উইকিপিডিয়ায় ব্যবহারকারীরা গড়ে কয়েক মিনিটের বেশি থাকে না।[১] নিবন্ধের ভূমিকাংশই অধিকাংশ লোক প্রথমে পড়ে। একটি ভালো ভূমিকা পাঠককে পুরো বিষয়বস্তু খুব সংক্ষেপে বলে দেয়, পাশাপাশি নিবন্ধটি আরো পড়ার জন্যও তাকে আগ্রহী করে তোলে; তবে সেটা অবশ্যই পাঠককে খুঁচিয়ে বা কৌতুহলজনক কোনো ইঙ্গিত দিয়ে নয়। ভূমিকাংশটি স্পষ্ট ও সহজবোধ্য ভঙ্গীতে নিরপেক্ষ দৃষ্টিকোণ থেকে লেখা উচিত।

ভূমিকাংশটি হবে নিবন্ধের বিষয় সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত কিন্তু স্বনির্ভর একটি ওভারভিউ। এখানে থাকবে বিষয়টির পরিচিতি, প্রাসঙ্গিকতা, উল্লেখযোগ্যতা এবং সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টগুলোর সারকথা; আর বিষয়-সম্পর্কিত বহুশ্রুত বিতর্কও এতে রাখা উচিত।[২] সাধারণত প্রথম কয়েক বাক্যেই নিবন্ধের উল্লেখযোগ্যতা প্রতিষ্ঠিত হয়ে যায়। নিবন্ধের ভেতরের মতোই ভূমিকাংশের বিষয়বস্তুতেও নির্ভরযোগ্য প্রকাশিত উৎস অনুসারে বিষয়ের গুরুত্ব অনুযায়ী জোর দিতে হবে। মূল ফ্যাক্টগুলো বাদে গুরুত্বপূর্ণ তথ্যগুলোও ভূমিকাতে দেয়া উচিত নয়, যদিনা সেটা পরবর্তীতে উল্লেখ না করা হয়।

চলতি নিয়ম হিসেবে ভূমিকাংশে সাধারণত চারটি সুলিখিত পরিচ্ছেদের বেশি রাখা অনুচিত এবং সেগুলো সঠিক কিনা তাও সযত্নে যাচাই করতে হবে

পরিবার পরিকল্পনা হল সঠিক সময় সন্তান নেবার পরিকল্পনা[১] এবং জন্ম নিয়ন্ত্রন [২] ও অন্যান্য পদ্ধতির যথাযত প্রয়োগ নিশ্চিতকরন। অন্যান্য পদ্ধতির মধ্যে যৌন শিক্ষা, যৌন সংক্রামকসমুহের নির্গমন প্রতিরোধ ও ব্যবস্থাপনা। পরিবার পরিকল্পনাকে অনেক সময় জন্ম নিয়ন্ত্রনের সমার্থক হিসেবে চিহ্ণিত করা হয় যদিও পরিবার পরিকল্পনার পরিধি আরও বিশদ। এটা সাধারণত স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে করা হয় যারা তাদের সন্তান সংখ্যা নিয়ন্ত্রিত রাখতে চায় এবং তাদের প্রত্যাশিত সময় গর্ভধারন করতে চায়।

পরিবার পরিকল্পনা সেবা বলতে শিক্ষাগত, ব্যাপক স্বাস্থ্য ও সামাজিক কমসূচীকে বোঝায় যার মাধ্যমে প্রত্যেকটি স্বতন্ত্র ব্যক্তি তাদের সন্তান সংখ্যা ও দুই সন্তানের ব্যবধান সম্পর্কে স্বাধীনভাবে সিধান্ত নেবার যোগ্যতা অর্জন করে।[৩]

 

 

উদ্দেশ্য[সম্পাদনা]

সন্তান সংখ্যা বৃদ্ধি মাধ্যমে সময়, সামাজিক,অর্থনৈতিক এবং পরিবেশগত নিরাপত্তার প্রয়োজনীয়তা বৃদ্ধি পায়। পরিবার পরিকল্পনার গ্রহণ করায় এসকল সম্পদের সার্থক ব্যবহার নিশ্চিত করা হয়। বাংলাদেশের তথা সারা বিশ্বের জনসংখ্যা বৃদ্ধি পৃথিবীকে বসবাসের অনুপোযোগী এবং সমস্যা সংকূল করে তুলছে। তাই সংখ্যা বৃদ্ধি রোধ অথবা পরিমিত সন্তান জন্ম দান করে পৃথিবীর ভারসাম্য আনায়নে পরিপার পরিকল্পনা আবশ্যক।

লাভ ও সুবিধা সমুহ[সম্পাদনা]

শারিরিক লাভ[সম্পাদনা]

মায়ের বয়স অন্তত ১৮ বছর না হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করলে সন্তানের স্বাস্থ্য ও মাতৃস্বাস্থ্য ভাল থাকে। মাতৃত্ব সংক্রান্ত মৃত্যুর হার কমে আসে এবং পরিকল্পিত সন্তান বেশি মেধাবী ও স্বাস্থ্যবান হয়ে থাকে।